Local Jhikargāchha খুলনা news, Gonaoprojatontri Banglade
হাসিনা-মোদী বৈঠক: কোন বিষয়গুলো গুরুত্ব পাচ্ছে দুই প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বৈঠকে?
দিল্লিতে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদী। ৫ অক্টোবর, ২০১৯
একবছরের বেশি সময় পর বাংলাদেশ ও ভারতের দুই প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি একটি বৈঠক করতে যাচ্ছেন।
তবে দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে অন্য কয়েকটি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
যদিও দুই দেশের মধ্যে তিস্তার পানি বণ্টন, সীমান্ত সংঘাতের মতো অনেক বিষয় দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে রয়েছে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই আলোচনায় দুই দেশের মধ্যের বড় বড় ইস্যুগুলো গুরুত্ব পাবে।তিনি বলেছেন, ''সবকিছু নিয়েই কথা বলার সুযোগ আছে। সবগুলো নদী যাতে বিলি বণ্টন ঠিকমতো হয়, সেজন্য আমরা একটা ফ্রেমওয়ার্ক ডিজাইন করার চেষ্টা করছি। আমরা একটি কমপ্রিহেনসিভ আন্ডারস্ট্যান্ডিং করে কাজ করতে চাই, সেই প্রচেষ্টা আমাদের আছে।''
এক বছরের বেশি সময় পর প্রতিবেশী দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যদিও করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে তা হচ্ছে ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী গত বছরের ৫ই অক্টোবর নয়াদিল্লিতে সর্বশেষ দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন।
এই আলোচনার সময় দুই দেশের মধ্যে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু সেই তালিকায় নেই বহুল আলোচিত এবং বাংলাদেশের কাঙ্ক্ষিত পানি বণ্টন, সীমান্ত সমস্যার মতো বিষয়।
তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মি. মোমেনের উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাসস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের বৈঠকে দেশ দু'টির মধ্যে নয়টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হতে পারে। তবে এ ব্যাপারে এখনো কিছু চূড়ান্ত হয়নি।
Latest news Jhingergācha - here are the news of nearby cities
-ডিপ্রেশন??
-শুধু প্রেমের কারণেই হয় না!
মাঝে মধ্যে প্রিয় মানুষদের হারানোর ভয়, ফ্যামিলির চাপ,টাকা পয়সার চাপ, একাকীত্ব, ভবিষ্যৎ ভাবনা নিয়েও হয়
মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার : ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যশোরে ২৯০টি ভূমিহীন পরিবারের মাঝে আনুষ্ঠানিক ভাবে জমির দলিলপত্র প্রদান
Rongdhonu News :
মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ৪৯২টি উপজেলার ৬৬ হাজার ১৮৯ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর উপহার দিলেন। অসহায়-বঞ্চিত মানুষদের থাকার ব্যবস্থা করে দিয়ে তিনি বলেন, ‘এটাই মুজিববর্ষের সব থেকে বড় উৎসব। সবার মানসম্মত জীবন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এতে জাতির পতিা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মা শান্তি পাবে। শনিবার (২৩ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এসব পরিবারকে ঘর বুঝিয়ে দেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আজই প্রথম প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। ৪৯২টি উপজেলা থেকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, উপকার ভোগী এবং জনপ্রতিনিধি ও রাজনীতিবিদরা এতে সংযুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রী কর্মসূচির উদ্বোধনের পর নিজ নিজ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তারা পক্ষে গৃহহীনদের হাতে জমি ও বাড়ির দলিল তুলে দেন। এসময় যশোর সদর উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন যশোরের জেলা প্রশাসক মোঃ তমিজুল ইসলাম খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল ইসলাম, যশোর সদর উপজেলা পরিষদের ইউএনও মোঃ কামরুজ্জামান খান, সিনিয়ার সহ কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মঈনুল ইসলাম মঈন এবং যশোর সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ জাকির হোসেন, জেলা ভূমি অধিগ্রহন কমকর্তা তানজিলা আক্তার ও যশোর কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান এবং যশোর সদর থানার ১৩টি ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ। এসময় যশোর সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ জাকির হোসেন যশোরের ২৯০টি ভূমিহীন পরিবারের জমির দলিল, খতিয়ান, পর্চা ও নামজারি পর্চা সকলের মাঝে বুঝিয়ে দেন। এসময় সরকার প্রধানকে ভূমিহীন পরিবার গুলো পক্ষ থেকে মাননিয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সূত্র জানায়, প্রতিটি পরিবারকে দুই শতাংশ জমি এবং দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘর দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও এক লাখ পরিবারকে ঘর ও জমি দেওয়া হবে।
মাথার খুশকি দূর করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় কী?
আমরা অনেকেই কমবেশি খুশকির সমস্যায় ভুগে থাকি। খুশকি আসলে হচ্ছে আমাদের মাথার মরা চামড়া বা ডেড সেলস বলা যেতে পারে। খুশকি দূর করতে অনেক কিছুই ব্যবহার করা হয়।
আমি আপনাদের মাঝে এমন কতকগুলো টিপস্ শেয়ার করব যেগুলো ফলো করলে আপনি খুব সহজেই খুশকির সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন। খুশকি সমস্যা দূর করার জন্য নানান মানুষ নানান কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকে আমি সেই রকমই কয়েকটি পদ্ধতি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করছি, তো চলুন শুরু করা যাক।
১) খুশকি দূর করতে নারিকেল তেল (খুশকি দূর করার উপায়)
নারিকেল তেল মাথার তালুর পানিশূন্যতা এবং খশকির প্রবণতা কমিয়ে দেয়। নারিকেল তেল আপনি তিন দিন পর পর ব্যাবহার করবেন। খেয়াল রাখবেন যেন খুব বেশী ও কম না হয়ে যায়। তাহলে আবার সমস্যা হবে।
২) খুশকি দূর করার উপায় (অ্যালোভেরা)
অ্যালোভেরার জেল ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
একটা ডাল ভেঙ্গে তার জেল চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রেখে দিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট তারপর স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সেটি পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে আপনার খুশকি দূর হয়ে যাবে। অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার না করে।
৩) অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার না করা
আমরা হয়তো জানি না অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করার ফলে তার রাসায়নিক পদার্থ যেটা রয়েছে সেটা আমাদের মাথার মাথার ত্বকের ভারসাম্য নষ্ট করে। তাই এখন থেকে নর্মাল anti-dandruff শ্যম্পু গুলো ব্যবহার বন্ধ করে দিন, এতে খুশকির সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন।
৪) ভাল অর্গানিক শ্যাম্পু ব্যবহার করুন
বাজারে অনেক ধরনের ভালো অর্গানিক শ্যাম্পু পাওয়া যায় যেমন রোজমেরি, সেইস জজোজা, টি ট্রি, এসেনশিয়াল তেল ইত্যাদি। এগুলো সাধারণত আমাদের ত্বকের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং স্ট্রং এন্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে এগুলোর মাঝে। মাথার তেল উৎপাদনে ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে এসব অর্গানিক শ্যাম্পুগুলো এবং বাজে কিছু রাসায়নিক থেকে পুরোপুরি মুক্ত তাই আপনি বাজার থেকে কোন ভাল অর্গানিক শ্যম্পু কিনে এনে ব্যবহার করুন। এতে আপনার খুশকির সমস্যা আর হবে না।
৫) টেনশন না করা (খুশকি দূর করার উপায়)
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে টেনশন বা চিন্তা করলে মাথার খুশকি বেড়ে যায় তাই সবসময় টেনশন বা চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন এতে খুশকির পরিমাণ কমে যাবে।
৬) শ্যাম্পু ব্যবহার করা কমিয়ে দিতে হবে সপ্তাহে দুইবার শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
৭) ঠান্ডা পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করতে হবে।
৮) টি ট্রি অয়েল
এই টি ট্রি অয়েল এ রয়েছে মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা খুশকি দূর করতে কার্যকরী। আমরা সাধারণত আঙ্গুল দিয়ে যে ভাবে তেল ব্যবহার করে থাকি ঠিক সেইভাবেই ব্যবহার করতে হবে এটি।
৯) গোসলের আগে নারিকেল তেল ব্যবহার
আপনাদের জন্য রয়েছে আরও একটি কার্যকরী টিপস সেটি হল আপনি গোসল করার ৩০ মিনিট আগে খুব ভালো করে নারিকেল তেল চুলের মধ্যে লাগিয়ে নিন তারপর ভালো করে মেসেজ করুন তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্যবহার করবেন সপ্তাহে 2 থেকে 3 বার, দেখবেন আপনার খুশকির সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
১০) খুশকি দূর করতে নিমপাতা
নিমপাতাতে রয়েছে এন্টিফাঙ্গাল ও এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান যা চুল পড়া দূর করতে খুব কার্যকর। চুলের যত্নে এটা অনেক প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রথমে কয়েক কাপ পানির সাথে কিছু নিম পাতা সিদ্ধ করে নিন। এরপর ঠন্ডা হলে এগুলো দিয়ে মাথা পরিষ্কার করে ফেলুন বা নিম পাতা বেঁটে মাথায় লাগিয়ে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে খুশকি দূর হয়ে যাব।
উপরোক্ত নিয়মগুলো ছাড়াও আপনি এই ওষুধগুলো ব্যবহার করতে পারেন:
Nyclobet shampoo plus ketocon shampoo mixed
every alternate day keep it for 5 minutes during taking bath.
Clarizol solution at night.
মেছতার দাগঃ কারন ও প্রতিকার
পুরো চেহারার শুধু এক স্থানে একটি দাগ। যে কারো নজর প্রথম গিয়ে পড়ে সে দাগের দিকেই। এটি নষ্ট করে দেয় পুরো চেহারার সৌন্দর্যকে।
আজ আমরা এমনই এক প্রকার দাগ সম্পর্কিত বিষয়ে আলোচনা করবো, যার নাম মেছতা। আমরা প্রথমে মেছতা কেন হয় সে বিষয়ে আলোচনা করবো, এবং তারপর আলোচনা করবো এর চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে।
তাহলে চলুন, শুরূ করা যাক।
গ্রীক শব্দ মেলাজ থেকে মেলাজমা শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ কালো। যে কেউ এতে আক্রান্ত হতে পারে তবে মহিলারাই বেশি আক্রান্ত হয়, বিশেষ করে যারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ ওষুধ গ্রহণ করেন বা হরমোন থেরাপি নেন। ত্বকের যে সমস্ত জায়গায় সূর্যরশ্মি বেশি পড়ে সে সমস্ত জায়গা যেমন- উপরের গাল, নাক, ঠোঁট এবং কপালে মেছতা বেশি দেখা যায়।
ত্বক কালো হওয়ার প্রধান উপাদান হল মেলানিন, যা তৈরি হয় ত্বকের একটু নিচে অবস্থিত melanocyte এ, এবং Transport হয় ত্বকের উপরে অবস্থিত keratinocyte এর মধ্যে। এতে যত মেলানিন থাকবে ত্বক তত কালো হবে। নির্দিষ্ট জায়গায় মেলানিন বেড়ে যাওয়াই মেছতা তৈরীর কারন।
এই মেলানিন উৎপন্ন হয় Tyrosine নামে এক Amino Acid থেকে Tyrosinase enzyme এর সহায়তায়।
এখন মনে করতে পারেন, এই amino acid বিহীন প্রোটিন খেলেই তো মেছতা থেকে বাঁচা যায় !
না! এটি একটি Non-Essential Amino Acid, যা না খেলেও আপনার শরীরে তৈরি হবে।
তাহলে উপায়??
Tyrosinase Enzyme টাকেই বন্ধ করতে হবে। হ্যাঁ, এ এনজাইমটাকে বন্ধ করেই মেসতার দাগ দূর করা যায়।
আমাদের শরীরকে যে চামড়া আবৃত করে রাখে, তার বাহিরের অংশকে বলা হয় ইপিডার্মিস এবং এর ইমিডিয়েট নীচের অংশকে বলা হয় ডার্মিস। আমরা বলেছি, মেছতা হচ্ছে স্কীন বা চামড়ার উপরিভাগে মেলানিনের উপস্থিতির ফলে সৃষ্ট এক প্রকার কালো দাগ। আর মেলানিন তৈরী হয় মেলানোসাইট নামক এক প্রকার কোষের মধ্যে। মেলানোসাইট হচ্ছে চামড়ার মধ্যকার এক প্রকার কোষ।
মেলানোসাইটে মেলানিন তৈরীর প্রক্রিয়া তিনটি ধাপে সম্পন্ন হয়।
১) এক্টিভেশান অফ মেলানোসাইট
২) সিনথেসিস অফ মেলানিন
৩) এক্সপ্রেশান অফ মেলানিন অন দ্যা সারফেস অফ দ্যা স্কিন।
প্রথমে আসি,
এক্টিভেশান অফ মেলানোসাইটঃ
এতে কিছু ফ্যাক্টর জড়িত, যা মেলেনোসাইটকে এক্টিভেট করে। মেলানোসাইট এক্টিভেট না হলে তা হতে মেলানিন তৈরী হবেনা। আর মেলানোসাইটকে এক্টিভেট করে কিছু জিনিস, যেমন- সূর্যের আলো, প্রচন্ড মানসিক চাপ, ইরিটেশান, জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি ও হরমোন থেরাপী।এগুলোই মূলত মেলানোসাইটকে এক্টিভেট করে এবং মেলানিন তৈরী করে। মেলানোসাইট এক্টিভেট হবার পর, এখান থেকে বিভিন্ন প্রকৃয়ার মাধ্যমে মেলানিন সিনথেসিস হয়। আমরা বলেছি, মেলানোসাইট চামড়ার একটু নীচে অবস্থিত থাকে। এখানে মেলানিন তৈরী হবার পর উক্ত মেলানিন চামড়ার উপরে অবস্থিত কেরাটিনোসাইট নামক কোষে পৌঁছে। এখানে যতো মেলানিন থাকবে, ত্বক ততবেশি কালো হবে এবং এর চিকিৎসাও তত জটিল হবে।
মুখের দাগ দূর করার জন্য হরেক রকমের কসমেটিক্স ব্যবহার করা হয়, যার অনেক উপাদানই ক্ষতিকর। মিডিয়ার কল্যানে আমারাও এ বিষয়ে অবগত। সুতরাং মেছতার দাগ দূর করার জন্য আমরা এর মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট সম্পর্কে আলোচনার চেষ্টা করবো।
তবে মেছতার চিকিৎসার জন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে সূর্যের আলো থেকে দূরে থাকা। অর্থাৎ, সূর্যের আলোকে সরাসরি শরীরে পড়া থেকে প্রটেক্ট করা। সেজন্য ক্যাপ, বিভিন্ন ধরনের পোষাক, (কোন গ্রহনযোগ্য অথোরিটি কতৃক অনুমোদিত) সানস্ক্রীম বা লোশন ব্যবহার করা যেতে পারে। এটিই প্রাথমিক চিকিৎসা, তবে পূর্ন চিকিৎসা নয়। আমেরিকান একাডেমী অফ ডার্মাটোলজির মতে, শুধুমাত্র সানস্ক্রীম যথেষ্ট নয়।
তাহলে উপায়??
US FDA- তিনটি উপাদানের সমন্বয়ে একটি ড্রাগের অনুমোদন দিয়েছে, যা মেছতার চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী। তিনটি উপাদানের মধ্যে রয়েছে-
হাইড্রোকুইনোন, ট্রিটিনয়িন এবং ফ্লুসি হাইড্রোকুইনোন
আমরা প্রথমে বলেছিলাম, মেলানিন উৎপন্ন হয় Tyrosine নামে এক Amino Acid থেকে Tyrosinase enzyme এর সহায়তায়।
Tyrosine একটি Non-Essential Amino Acid, যা শরীরে নিজ থেকেই তৈরি হবে। Tyrosinase Enzyme টাকে বন্ধ করলেই মেছতার দাগ দূর করা সম্ভব হবে। আর হাইড্রোকুইনোন এ কাজটিই করে।
ট্রিটিনয়িন এটি এক প্রকার ভিটামিন। এটি স্কীনকে সুন্দর করে, মোলায়েম ও আকর্ষনীয় করে তোলে।
ফ্লুসিনোলন এসিটোনাইডঃ এটি এক প্রকার মাইল্ড কর্টিকস্টেরয়েড। মাইল্ড কর্টিকসটেরয়েড হবার কারনে এটিকে স্কীনে ব্যবহার করা যায়। এটি স্কীনে কোন প্রদাহ বা ইনফ্লামেশান থাকলে অথবা কোন চুলকানী থাকলে তা দূর করে।
এভাবেই তিনটি মূল উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত এ ড্রাগটি মেছতার চিকিৎসায় অত্যন্ত কার্যকরী ঔষুধ। এর কোয়ালিটি ও গুনগত মানের উপর বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষনার পর বর্তমানে এটি মেছতার চিকিৎসায় ফার্স্ট লাইন ট্রিটমেন্ট হিসেবে বিশ্ব জুড়ে সমাদৃত।
এছাড়াও আমাদের এ অঞ্চলের অর্থাৎ এশিয়ার রোগীদের উপর চালানো এক গবেষনায় দেখা যায়, এ ড্রাগটি এশিয়ার রোগীদের উপর খুবই কার্যকরী। এবং মাত্র চার সপ্তাহ ব্যবহারে এটি মেছতার দাগ অনেকটা তুলে ফেলে এবং আট সপ্তাহ ব্যবহারে এটি মেছতা প্রায় নির্মূল করে।
বর্তমানে এ ড্রাগটি ব্যবহৃত হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও।
তুলনামূলক ভাবে দামে স্বস্তা, শুধুমাত্র হাইড্রোকুইনোন এর চেয়ে এর অধিক কার্যকারীতা, প্রমানিত ফলাফল এবং এক্সেলেন্ট সেফটি প্রোফাইল এ ড্রাগটিকে মেছতার চিকিৎসায় সব দিক দিয়ে গ্রহনযোগ্য ড্রাগে পরিনত করেছে।
এক গবেষনায় এ ড্রাগ নিয়ে করা একটি স্টাডিতে দেখা যায়, ৬৬% পেশেন্টই প্রথম চার সপ্তাহের মধ্যেই সুস্থ হয়েছেন। এবং এক টানা ৫২ সপ্তাহ ব্যবহারেও এর কোন সাইড ইফেক্ট দেখা যয়নি। এটি Safe এবং Effective.
এবার আমরা ব্যবহার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।
প্রথমে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নিন।
হাতের আংগুলে খানিক্টা ক্রিম নিয়ে তা মেছতার স্থানে আলতোভাবে ঘষুন।
ক্রীমের কালার অদৃশ্য হওয়া পর্যন্ত ঘষতে থাকুন।
শোয়ার আধাঘণ্টা পুর্বে এ ক্রিম ব্যবহার করা উত্তম। দিনের বেলায় ব্যবহার করলে অবশ্যই সানক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
অতীব গূরত্বপূর্ন একটি বিষয় হচ্ছে, গর্ভাবস্থায় এ ঔষধ ব্যবহার করা যাবে না। আর অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহন করূন।
বাংলাদেশের বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী এ ঔষুধ বাজারজাতকরণ শুরু করেছে। এর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ড হলো-
ইবনেসীনার আমেলা।
ইনসেপ্টার ট্রাইমেলা
এবং জিস্কার মেলাট্রিন।।
মেছতা স্থায়ীভাবে দূর করার উপায়
মেছতা ত্বকের একটি অন্যতম সমস্যা। সাধারণত ৩০ বছর বয়সের পর মেয়েদের ত্বকে মেছতা বেশি দেখা যায় যদিও ইহা নারী ও পুরুষ সবার ত্বকে দেখা দিতে পারে। মেছতার কারণে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা নষ্ট হয় এবং নারীরা মানসিকভাবে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। বাংলাদেশে মেছতা ত্বকের একটি Common সমস্যা। আজকে চলুন মেছতা নিয়ে বিস্তারিত জানা যাক।
মেছতা কি ?
মানুষের ত্বকে মেলানিন নামক একটি উপাদান থাকে যার উপস্থিতির কারণে ত্বক ফর্সা বা কালো হয়। বয়সের সাথে সাথে আমাদের ত্বকের মেলানিন এর ভারসাম্যতা নষ্ট হয় এবং ত্বকের কোনো অংশে মেলানিনের অধিক উপস্থিতির কারণে ত্বক বেশি কালো দেখায়। মেছতা একটি বিশেষ ধরণের (Pigmentation). মেছতার কারণে ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য নষ্ট হয়, কিন্তু ইহা ত্বকের জন্য বিশেষ ক্ষতিকর নয়।
মেছতা শরীরের কোথায় দেখা যায়?
মেছতা শরীরের বিভিন্ন স্থানে দেখা যেতে পারে। কিন্তু সাধারণত গালে মেছতা খুব বেশি দেখা যায়। এছাড়াও নাকের উপরে গলায়, ঘাড়ে ইত্যাদি অংশেও মেছতা দেখা যেতে পারে।
মেছতা কি কি কারণে দেখা যেতে পারে ?
বিভিন্ন কারণে ত্বকে মেছতা দেখা দিতে পারে। সাধারণত সন্তান জন্মদানের পর মেছতা বেশি দেখা যায়। এছাড়াও রোদে বেশি সময় থাকলে, ত্বকের হরমোনের পরিবর্তনের ফলে বা বংশগত কারণেও ত্বকে মেছতা দেখা যেতে পারে। মেছতার অন্যতম মূল কারণ হল নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার না রাখা। ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে মৃত কোষ ত্বকে অনেকদিন ধরে জমা হতে থাকে এবং ত্বকে মেছতা পড়ে যেতে পারে।
মেছতার প্রতিকার
- ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।
- বেশি বেশি পানি পান করতে হবে
- বেশি পরিমানে চিনি বা জাল না খাওয়াই ভালো।
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল না খাওয়া ভালো।
রোদে বের হবার পূর্বে অবশ্যই Suncream ব্যবহার করতে হবে। আপনার জন্য কোন Suncream প্রযোজ্য হবে তা আপনার ত্বকের ধরণের উপর নির্ভর করবে। Suncream রোদে যাওয়ার ২০ মিনিট পূর্বে লাগাতে হবে এবং ২ ঘন্টা পর পর পূর্বের Suncream ধুয়ে নতুন করে লাগাতে হবে।
মেছতার চিকিৎসা ?
ত্বকের নিয়মিত যত্নই হতে পারে খুব ভালো চিকিৎসা। তবে, যেহেতু মেছতা অনেক সময় হরমোনের তারতম্যের কারণে হয়ে থাকে, তাই অনেক সময় ত্বকের মেছতা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিলে মেছতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়ে থাকে। এই জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উত্তম। তবে মেছতা সমস্যায় কিছু কিছু ট্রিটমেন্ট খুই কার্য্যকরী যেমন :
মাইক্রোডার্মাব্রেশন : মাইক্রোডার্মাব্রেশন মূলত একটি Exfoliation পদ্ধতি। এই মাইক্রোডার্মাব্রেশন এর মাধ্যমে উপরিত্বকের মৃতকোষ সমূহ অপসারণ করা হয়, ফলে ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার থাকে, তাই ত্বকে মেছতা জমতে পারে না।
Bio-Hydrafacial: Bio-Hydrafacial ত্বকের মেছতা দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী একটি প্রযুক্তি। এই ট্রিটমেন্ট এর প্রথমেই মাইক্রোডার্মাব্রেশন করানো হয় এবং একইসাথে ত্বকের মেছতা দূর করার জন্য কার্যকরী সিরাম যেমন ল্যাকটিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ সেরাম দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করা হয়। এরপর ভিটামিন বি সমৃদ্ধ সিরাম দিয়ে ত্বকের অতিরিক্ত মেলানিন কমিয়ে দেয়, এবং এই সেরামের অন্যান্য উপাদান ত্বককে Nourish এবং Moisture প্রদান করে, ফলে ত্বক খুব ভালোভাবে পরিষ্কার হয় এবং মেছতা সহ ত্বকের অন্যান্য সমস্যা চলে যায়।
ভিটামিন সি সিরাম: এই সেরামের Nutrients সরাসরি ত্বকে পুষ্টি যোগায় এবং আন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান সমূহ ত্বকের পিগমেন্টেশন কমিয়ে দেয় যা ত্বকের মেছতা সমস্যায় খুবই কার্যকরী হয়।
ফর্সাকারী ক্রিম: মেছতা সমস্যার জন্য আপনি ন্যাচারাল Ingredients যুক্ত Melanyc ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। দেখে নিতে হবে যে ক্রিমে Chromabright®, Kojic Acid, Phytic Acid, Glycolic Acid, Arbutin, Vitamin C, Nicotinamide আছে কি না ? এসব উপাদান ত্বকের মেলানিন নিয়ন্ত্রণ করে মেছতা দূর করতে সাহায্য করে।।
undefinedবিশিষ্ট সমাজ সেবক মাহিদুর রহমান মাসুদের জন্মদিন
ঝিনাইদহের শৈলকূপার বিশিষ্ট সমাজ সেবক রাজনীতিবীদ সাবেক তখোড় ছাত্রনেতা মোঃ মাহিদুর রহমান মাসুদের জন্মদিন আজ।
১৯৬৫ সালের ৩১ শে অক্টোবর মোঃ মাহিদুর রহমান মাসুদ শৈলকুপা পৌর এলাকার উত্তর পাড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আতিয়ার রহমান মাস্টার এবং মাতার নাম মোছাঃ শাহেরা খাতুন। তার দাদার বাবা প্রয়াত মাদু মন্ডল শৈলকুপা মৌজায় অর্ধ শতাধিক একর ব্যক্তিগত জমির মালিকানাধীন ছিলেন এবং অধিক সম্পদের অধিকারি ছিলেন। তত্বকালীন সময় থেকে শৈলকুপার অত্র অঞ্চলে তাদের পরিবারের আধিপত্য ছিলো। উল্লেখ্য তার দাদার পিতা মাদু মন্ডল শৈলকুপার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যেমণি হয়ে ছিলেন এবং তার দাদা মোবারক মন্ডল অত্র এলাকার মাতবর এবং ধার্মিক ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত ছিলেন। অত্র এলাকার মসজিদ নির্মাণ থেকে শুরু করে ধর্মীয় ও সামাজসেবামুলক কাজ তার দাদা — নানার হাত ধরে শুরু হয় এবং তার এই ধারাবাহিকতায় তার পিতা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিয়ার রহমান মাস্টার জীবদ্দশায় বর্ণাঢ্য সম্মাননা অর্জন করেন। তার পিতা একজন স্বনামধন্য ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া শিক্ষক এবং বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ হিসেবে উপজেলা জুড়ে তাঁর খ্যাতি ছিল। তার পিতা ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনী প্রচারণার মাধ্যমে রাজনিতিতে প্রবেশ করেন এবং ১৯৫৪-৭১ সাল পর্যন্ত সকল আন্দোলন সংগ্রামে সক্রিয় ভুমিকা রাখেন। তার পিতা মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন এবং সাবেক এম পি মরহুম ডাঃ কাজী খাদেমুল ইসলামের ঘনিষ্ট সহচর হিসেবে শৈলকুপার বিভিন্ন সামাজিক কাজে তাঁর পিতার অগ্রণী ভূমিকা ছিল এবং তার ফলশ্রুতিতেই কয়েকবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে গিয়ে রাজনৈতিক পরামর্শ গ্রহণ ও দেখা করা সুযোগ হয়েছিল।
জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রথম যখন শৈলকুপা সাংগঠনিক কাজে আসেন তখন তার পিতা মোঃ আতিয়ার রহমান মাস্টার শৈলকূপা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে শেখ হাসিনার সাথে মঞ্চে থেকে বক্তিতা প্রদান করেন এবং সভা পরিচালনা করেন। বর্তমান এম,পি আব্দুল হাই সাহেবকে প্রথম শৈলকুপা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন এক বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দাওয়াত দিয়ে নিয়াসেন এবং ঐ অনুষ্ঠান থেকেই প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিক ভাবে তার নির্বাচনি প্রচারণা শুরু হয়। তার পিতা ১৯৭৪ সালে শৈলকুপা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের শরীরচর্চা শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং এর আগে কাতলাগাড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কিছুদিন একই পদে শিক্ষকতা করেন।
শৈলকুপার বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে তাঁর পিতার ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। শৈলকুপা বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তার পিতার অগ্রণী ভূমিকা ছিল এবং এ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন দীর্ঘ ১৭ বছর। তার পিতা ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ২৬ বছর শৈলকুপা উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি ছিলেন এবং সাবেক শৈলকূপা ৪ নং ইউনিয়ন (বর্তমান পৌরসভা) পরিষদের প্রথম বিনাপ্রতিদন্ধিতায় নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন এবং একই শাখার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তাঁর পিতা নিজ এলাকায় আতিয়ার রহমান পাঠাগার নামে একটি পাঠাগার ও উত্তর পাড়া মডেল একাডেমি নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তাঁর পিতার স্মৃতিকে ধরে রাখতে শৈলকুপা নাগরিক কমিটি একটি স্মরণসভা ও স্মরণিকা প্রকাশ করেন।
বিশিষ্ট সমাজসেবক মোঃ মাহিদুর রহমান মাসুদ সাতগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পরালেখা শেষ করে শৈলকুপা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হয় এবং ১৯৭৯ সালে স্কুল জীবন থেকেই বিভিন্ন মিছিল মিটিংয়ের মধ্যে দিয়ে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে পড়ে। তারপর ১৯৮৩ সালে এস,এস,সি পাস করে ১৯৮৩-৮৪ সালে ঝিনাইদহ কে,সি কলেজে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে জনাব আব্দুল হাই (বর্তমান ঝিনাইদহ -১ আসনের মাননীয় সাংসদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জনাব আব্দুল হাই) এর বলিষ্ঠ নেত্রীত্বে এরশাদ বিরধী আন্দোলনের মাধ্যমে রাজনীতিতে সক্রিয় হোন। এবং সকল আন্দোলন সংগ্রামে নিজেকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নিয়োজিত করেন। এরপর রাজনৈতিক পেক্ষাপটে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হোন এবং যশোর ঝিকরগাছা থেকে এইস, এস, সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হোন। পরবর্তীতে ঠিকাদারি ব্যবসায় নিজেকে নিয়োজিত করেন তারপর দীর্ঘ বিরতি নিয়ে দুঃখী মাহমুদ কলেজে স্নাতক ভর্তি হয়। এরশাদ বিরধী আন্দোলনের পর বিএনপি ক্ষমতায় আসলে তখন থেকে এখন পর্যন্ত ঝিনাইদহ — শৈলকুপার প্রতিটা আন্দোলন সংগ্রামে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। ছাত্র রাজনীতি করাকালে শৈলকুপা ছাত্রলীগ — ছাত্রশিবির এর সংঘর্ষে ছাত্রলীগের পক্ষে ছাত্র শিবির কে পরাজিত করতে সক্ষমতা অর্জন করেন। পরবর্তিতে ৯০ এর দশকে শৈলকুপা বিএনপি জামাতের বিরুদ্ধে তার নিজেস্ব বিশেষ বাহিনী দ্বারা নেত্রীত্ব দিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তোলেন এবং পরবর্তীতে বিএনপি পুনঃরায় ক্ষমতায় এলে ২০০০ সালে বিশেষ ক্ষমতা আইন এ ৩৭ দিনের জেল প্রদান করেন এবং রিমান্ডে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে।
উল্লেখ্য সাবেক এম,পি প্রয়াত ডাঃ কাজী খাদেমুল ইসলামের ছোট ভাই এবং তার পিতা এবং শশুর এর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ত্বতকালীন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের যুগ্ন-সচিব প্রয়াত কাজী শামসুজ্জামান (ফুল কাজী) তার নিবিড় তত্ত্ববধানে জেল থেকে ছাড়া পান এবং শর্তমতে তারপর তিনি ঢাকা চলে যান। তারপর বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ শৈলকুপা উপজেলা শাখায় যোগদান করেন, (তখন নাসির খান থানা যুবলীগের আহব্বায়ক ছিলেন)। থানা যুবলীগের পরবর্তী সম্মেলনে বন্ধুবর স,ম রানাউজ্জামান বাদশাহর স্বপক্ষে নির্বাচনে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করার মধ্যে দিয়ে জয়লাভ করেন এবং ঐ কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি হোন এবং ২০০৪ সালে আওয়ামীলীগ দলকে সুসংগঠিত করতে শৈলকুপা পৌরসভায় ৪ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী হোন। উল্লেখ্য তত্বকালীন সময় একমাত্র তিনি কাউন্সিলর এবং কাজী আশরাফুল আযম মেয়র পদে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনিত প্রার্থী ছিল এবং ততকালীন সময়ে আওয়ামী লীগ বিরধী দলে থাকায় দলটিতে অর্থনৈতিক ভাবে দেখভাল করার কেওছিলা ঠিক ওই মুহুর্তে তিনি ঢাকা থেকে চাকরি করে অর্থ উপার্জন করে তখনকার ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতা কর্মীদের নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে সহযোগিতা করেন। যেটা এখন পর্যন্ত বিদ্যমান রয়েছে ১/১১ সময় শৈলকুপার রাজপথের মিছিল মিটিংয়ে বলিষ্ঠ নেত্রীত্ব দিয়ে সংগঠনকে উজ্জীবিত করতে সহযোগিতা করেছে। কিন্তু এতো ত্যাগ তিতিক্ষার পর ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে কিছুদিন যাওয়ার পর দুর্নিতির সাথে আপোষ করতে নাপেরে ২০১০ সালে আবার ঢাকার উদ্দেশ্যে জীবিকার জন্য চাকরিতে যোগাদান করেন এবং কিছুদিন চাকরি করার পর ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপির জামাতের সহিংসতা প্রতিরোধে পুনরায় চাকরি ছেড়ে চলে আসেন এবং প্রতিটা আন্দোলনে পরোক্ষভাবে নিয়োজিত ছিলেন। উল্লেখ্য ২০১৪ সালে আগের তুলনায় অনেক বেশি কর্মী সমর্থক দৃশ্যমান ছিলেন! তখন হয়তো এই দুঃসময়ের নিবেদিত সৈনিকগুলো না থাকলেও দলের কিছু আসেযায় না। যাইহোক, এই ত্যাগি নেতার জেষ্ঠ পুত্র মোঃ সাইমুম রহমান শাওন ছাত্র রাজনীতি শেষ করে, আওয়ামী যুবলীগ শৈলকুপা পৌর শাখার রাজনীতির সাথে পতোক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত এবং এম,পি পুত্র ব্যারিস্টারি অধ্যায়নরত তানভীর হাই জিসান এর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও এম,পি মহোদয়ের একনিষ্ঠ আস্থাভাজন। মোঃ মাহিদুর রহমান মাসুদ বর্তমান এম,পি জননেতা জনাব আব্দুল হাই সাহেবের ঘনিষ্ঠ স্নেহতুল্য ছোট ভাই হওয়া সত্ত্বেও তার ১৪ মাস মন্ত্রী থাকা কালীন সময়ে একবারের জন্যও কোনো প্রকার দতবির নিয়ে ততকালীন মন্ত্রী মহোদয়ের কাছে যায়নি। তার এই বর্ণাঢ্য জীবন পর্যালোচনা করলে এটাই প্রমাণিত হয় যে, তিনি তার পিতার মতো সৎ, ত্যাগি এবং পরোপকারী ব্যক্তি। তিনি আসন্ন শৈলকুপা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী! তার জন্মদিনে আগামীর জন্য অসংখ্য শুভকামনা, ভালোবাসা ও সাফল্য কামনা করছেন এলাকাবাসী।
ইউটিউবার ইভান সাব্বিরের এগিয়ে যাওয়ার গল্প
কেউ নিজের গল্প লিখে হেরে যায়,আবার কেউ তার নিজের স্বপ্নে দেখা সেই গল্পটাকেই বাস্তবায়ন করার জন্য জীবিত দেহের সাথে লড়াই করেই যায়,বুকে প্রত্যাশা একটাই আমার জয় একদিন হবেই, হ্যা আমি ভুল, হ্যা আমি কিছুই না আপনার জন্য, আমার কাছে আমি অনেক দামি,আমাকে লড়াই করতেই হবে আমার গল্প বাস্তবায়ন করার জন্য, ১০০টা মানুষের ঘৃনা করাই স্বাভাবিক,কারন তুমি তখন বুঝে নিবে সাফল্য তোমার হাতের মুঠোয়,হ্যা হতে পারে আমি অনেক ছোট ইউটুবার ,হতে পারে ভালো কন্টেন্ট উপহার দিতে পারি না,তবুও চেষ্টা করি, প্রতিধান চাচ্ছি না ভালোবাসা চাচ্ছি সেটা দিতেও আপনারা ব্যর্থ,
আপনারা শুধু আমার খারাপ দিকটাই দেখে গেলেন, কই আমি ১বছর দরে কোন নতুন কন্টেন্ট বানাচ্ছি না, আপনারাতো কেউ জিজ্ঞাস করলেন না, সাব্বির কোথায় বিলিন, ইভান সাব্বির নামক চ্যানেলটা আজও স্তব্ধ, আমি জানি আপনারা গল্প শুনতে ভালোবাসেন,তাই বল্লাম,
আসল কথায় আশি
★ইউটুবার হওয়ার স্বপ্নটা অনেক আগে থেকেই, প্রথম যাত্রা শুরু Aug-11-2017,বেশ সময়টা ভালোই কাটছিলো,আমি তেমন তখন জানতাম না,ইউটুবার হওয়ার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন,
আমার জন্ম মধ্যবিত্ত একটা পরিবারে,টাকা পয়সা ও তেমন নেই,আমার এক স্কুলের বন্ধুর সাথে শেয়ার করলাম, সে বল্লো তারো ইউটুবার হওয়ার স্বপ্ন, তখন আমার সাহসটা আরো বেরে গেলো,প্রথম আমি আর সে মিলে একটা গান করলাম ১৫০০টাকা দিয়ে, চাদপুরে তেমন ইউটুবার ছিলো না,Samz vai এর কাছে গিয়েই গানটি করা, তারপর আমার বন্ধুর চাচা একটা কেমেরা আনে বিদেশ থেকে, ওই ক্যামরা দিয়ে ভিডিও শুরু করলাম,ইডিট ও পারতাম না, কারন আমার কাছে তেমন ভালো ফোন ও ছিলোনা,ইডিট করাতাম ৫০০-৭০০টাকা দিয়ে, ধীরে ধীরে চাদপুরে আমাদের চ্যানেলটা ভালোই পপুলার হচ্ছিলো, ৬-৭টা ভিডিও করার পর ভালোই রেস্পন্স পেয়েছিলাম, হঠাৎ করে একদিন আমার আর বন্ধুর মাঝে সমস্যা হয়, তখন আমার ইউটুব চ্যানেলটি তার মোবাইলফোনে লগিন ছিলো,আমার সব কথাই তাকে শেয়ার করতাম, এমনকি আমার ফেসবুক,ইউটুব,পাসওয়ার্ড টাও তাকে বলে দিয়েছিলাম,সে একদিন আমার ফেসবুক, ইউটুব এর সকল পাসওয়ার্ড পাল্টে দেয়,এবং তার কেমেরা দিয়ে ভিডিও করার ফলে এগুলো করেছিলো, পড়ে আমি সব জানতে পাড়ি,অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম, সে আমাকে এটাও বলে ওই চ্যানেলে আমার কোন অধিকার নেই,ভেংগে পরেছিলাম, কি করবো আমি এখন, আমারতো কিছুই নেই, মোবাইল ফোনটাও তেমন ভালো না, পিছনের ক্যামেরাটাও নষ্ট, সামনেরটা ঝাপসা,শুধু ১-২টা এ্যাপস ডাউনলোড দেওয়া যায়, এমনকি মোবাইলটা আমার ও ছিলো না, আম্মুর, আমার বাসার পাশে একটা ভাই ছিলো, রানা নামের আমাকে বেশ আদর করতো,তার একটা মোটামোটি ভালো ফোন ছিলো, সেটা দিয়ে তাকে বলে একটা চ্যানেল খুল্লাম, ১৮টা সাবস্ক্রাইব বানিয়েছিলাম খুব কষ্ট করে, হঠ্যাং সেই চ্যানেলের পার্সওয়ার্ড টাও ভুলে যাই,২-৩মাষ কিছুই করি নাই,আম্মুর সেই ফোনটা দিয়েই আবার একটা চ্যানেল খুলি, Stromz vai নামক আমার অনেক কাছের ভাই,তার কাছে একটা গান রেকর্ড করি, গল্পটা রেপ গানের দিয়ে শুরু হলেও রেপ গান করা ছেরে দিয়েছিলাম, কারন এটা সবার পছন্দ না,ক্লাসিকেল গান করা শুরু করলাম, ২-৩টা গান করলাম, তেমন ভিও নেই, সাবস্ক্রাইব ও নেই, আমাকে নিয়ে সবাই টিটকারি শুরু করলো, স্কুলে গেলে সবাই বলে এই বাল ছাল করে জিবনেও কিছু করতে পারবি না, খুব কষ্ট লাগতো,তবুও হালছারিনি, Samz vaiএর সাথে ২-৩Ta গান করি,৩টাই ভাইরাল হয়,সাবস্ক্রাইব বাড়তে থাকলো, Vajan আমার খুব ভালো বন্ধু ছিলো, অল্পদিনের পরিচয় হলেও আমাকে অনেক হেল্প করেছে, তাকে নিয়ে ২টা ভিডিও বানাই, ২হাজার করে ৪হাজার টাকা দিয়ে, আমার কাছে তখন আর টাকা নেই, আবার টাকা যোগান শুরু করলাম, লাষ্ট ১বছর আগে একটা মিউজিক ভিডিও করি,
আপনাদের দোয়ায় ২মিলিয়ন +ভিউ হয়েছে, ইচ্ছাটা আরো বেড়ে গেলো,কিন্তু কাজে লাগানোর কোন পথ ছিলো না, কারং আমার কেমেরা, ফোন কোনটাই ছিলো না,আমার ভিডিও গুলো ছারতাম অন্য মানুষের ফোনে আমার চ্যানেল লগিন করে,
সামনে Ssc পরিক্ষা, প্রস্তুতি নিতে থাকলাম, রেজাল্ড এর পর ঢাকায়, একটি কলেজে এডমিট হই,কাউকেই চিনতাম না,তবে ফেসবুকে পরিচয় Sazid Sazu ভাইয়ের সাথে প্রথম কাজ ঢাকায় আমার,অনেক ভালো মনের একজন মানুষ ওনি,আমাকে অনেক হেল্প করেছে,আমার সবটা দিয়েও আপনার উপকারের প্রতিদান দিতে পারবোনা ভাই,আজ আমার এই চ্যানেলের ১.৫বছর পূর্ন হয়েছে, মাএ ২-৪মাস খেটেছিলাম, আর ১বছর প্রায় কিছুই করিনি,কারন আমার কাছে এখনও ভালো ফোন, ক্যামেরা দুটোর একটাও নেই, অনেক সময় অনেকের ক্যামেরা চাইতে গিয়ে অপমান ও হয়েছি,আমার আফসোস নেই,শুধু এতোটুকুই বলতে চাই,অন্নৈর জিনিস কখনো নিজের মনে করো না,
ভালো একটা কলেজে ভর্তি হওয়ার ফলে তেমন সময় ও পাই না,তাই নতুন কিছু উপহার ও দিতে পারছি না,আগের মতো মানুষ আর শেয়ার তো দূরের কথা সার্পোট ও দেয় না,তরুনদের ভালোবাসুন,ওরাউ ওদের সর্বোর্চটা দিয়ে আপনাকে ভালোবাসবে,
ভালোবাসা নিবেন
ভালোলাগলে বেশি বেশি শেয়ার দিবেন
ধন্যবাদ
মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়েও ত্রাণ বিতরণ মামুনের
রানা আহম্মেদ অভি, ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ- করোনা মহামারীতে বাজার আজ জনশূন্য, সর্বসাধারণের কাজ আজ স্তব্ধ। আতঙ্ক আর প্রাদুর্ভাবে অশান্ত জনজীবন। এই মহামারী কালের মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে মানুষদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ত্রাণ বিতরণ করেছেন ঝিনাইদহার শেখপাড়া দুঃখী মাহমুদ কলেজের সহ-সভাপতি মোঃ সোর্হাত হাসান মামুন।
জানা যায়, করোনা মহামারী এই পরিস্থিতিতে হতদরিদ্র ও কর্মহীন ব্যাক্তিদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে চাল,ডাল,আলু,সাবান নীরবে পৌঁছে দিয়েছে।
এই বিষয়ে আসাদুজ্জামান আশা বলেন, দেশের এই থমথমে পরিবেশে যাদের জীবনযাত্রা থেমে গেছে তাদের পাশে মামুন বার বার ত্রাণ বিতরণ করে চলেছে। আমরা সবাই তার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানায়।
ছাত্রলীগ নেতা মামুন বলেন, অসহায়দের পাশে থাকার একটু চেষ্টা মাত্র, সবার কাছে আমি দোয়া প্রার্থী সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আমি সবার আরও কাছে থেকে সাহায্য করতে পারি। সামনে রমজান এই পবিত্র মাসে প্রায় অর্ধশত পরিবারের মাঝে এক সপ্তাহ করে খাবার এবং ইফতার বিতরণের ইচ্ছা আছে। আসুন সরকার আমাদের যে দিকনির্দেশনা দিয়েছে আমরা সবাই সেটা মেনে চলি।
ত্রাণ বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন আশা, রানা, স্বাধীন, রাজন সহ অনেকে।
আমাদের স্টূডেন্টরা প্রথম মাসে ইনকাম করে ১০/১২ হাজার টাকা এবং ৪ মাস পর থেকে প্রতি মাসে ৩০,০০০ টাকা ইনকাম করে - স্থায়ীভাবে ।
তবে আপনাকে প্রতিদিন ৫ঘন্টা সময় দিতে হবে এবং আমাদের ক্লাস ও সাপোর্ট পরিপূর্ণ ভাবে ফলো করতে হবে ।
প্রতিদিন 5-10 ডলার আয় করুন | How to Earn Money From Rapidworkers 2021 | Rapidworkers bangla tutorial
আমি একজন এসইও এক্সপার্ট এন্ড প্রোফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার। আমার ৫ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে এই চ্যানেলটিতে এসইও
এবং ওয়েব ডেভলপিং ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের টিপস দিবো। আশা করি আপনারা আমাদের সকল ভিডিও গুলো দেখবেন এবং সাব্সক্রাইব করে সাথেই থাকবেন।
https://www.youtube.com/watch?v=u0yTSKR0i8M&list=PLnPy0-XjKgwE9iyrlL6dQhOQI7F7taSlj
How to earn money online - Freelancing Help Institute.
I am an SEO expert and professional web developer. In the light of my 5 years of experience, I will give various tips on SEO and web developing freelancing in this channel. We hope you enjoy watching and subscribing to all our videos.
Click this link :
https://www.youtube.com/watch?v=HO3czyVxiBs
How to earn money online - Freelancing Help Institute.
I am an SEO expert and professional web developer. In the light of my 5 years of experience, I will give various tips on SEO and web developing freelancing in this channel. We hope you enjoy watching and subscribing to all our videos.
Click this link :
https://www.youtube.com/watch?v=HO3czyVxiBs
শ্রেষ্ঠ মানবী
_____________________
তুমি আছো স্মৃতির পাতায়
এক খন্ড নক্ষত্র হয়ে
শুরু থেকে শেষ অবধি
আমি যাব তোমায় বয়ে।
অশ্রু দিয়ে কলংক তোমার
বার বার দেবো ধুয়ে
দেবো না কোন প্রলয়ে
তোমায় যেতে খুঁয়ে।
প্রতি হাজার শতাব্দী
তুমি যাবে রয়ে
কোন শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হবে
পৃথিবীতে তোমায় নিয়ে।
লাখো কোটি বছর
তোমার স্মৃতি থাকবে দাঁড়িয়ে
তোমার ভালোবাসার প্রতি
শ্রদ্ধা দেবে বাড়িয়ে।
কোনো কালে যদি
যায় আমি নুয়ে
পৃথিবী তোমার পানে
দেবে হাত বাড়িয়ে।
প্রতিটি কন্ঠে দেবে
তোমারই গান ধরিয়ে
বাজবে সুরে সুরে
প্রতিটি মানবের হৃদয় ছুঁয়ে।
তুমি আমার শ্রেষ্ঠ মানবী
দেবো বিশ্বকে জানিয়ে
ছিলে পবিত্র স্বর্গীয় দেবী
দেবো পরিচয় করিয়ে।
বরণ করবে তোমায়
শিশির ছোঁয়া স্নিগ্ধ ফুল দিয়ে
ছিলে পূজারী আমার
বুঝাতে চাইবো ভালোবাসা দিয়ে।
-জুয়েল রানা।
Why should you buy your football jersey online?
Fans of football love soccer. The thrill, the passion and the immense number of people who cheer unfailingly can be counted on. They really want to be with their favorite teams when cheering their favorite teams.
Often it can be difficult to get your football team uniform for several reasons. One, maybe you don't have the jersey you like in the local store or sports house. Secondly, they can not have the exact color or changes that you want. Finally, they are all often fake models that are easy to wear over time. You don't want to encounter these stressful circumstances, particularly if the match is around the corner for your team.
Online shopping for football jerseys will save you from the pressure. There are so many popular online shops who sell replica football jerseys online (www.lusoccer.com for example). Everyone now understands that they have to shop online rather than step into the conventional shops. There are just so many reasons why you should buy online jerseys. Some of the explanations are here:
Convenience
You'll make the purchase at the comfort of your sofa when you buy a soccer shirt online. What you need is internet access and a smartphone or laptop. Moreover, you're not going to have to go to your local store and you save a lot of energy. The convenience of having online shopping is profound and any time you want to get a piece of it. Don't stress with the drawbacks that people get from local stores.
Save time
In today's world, time is critical. Time translates everything of importance to the right. How you spend your time is crucial and you don't want to waste your time wandering around town to find the right football jersey for you. With online purchase you can easily click on tabs and make payments and have found your favorite jersey and purchased it in less than five minutes. Often your favorite game's just around the corner and there's no way you want to miss it. You can shop on time and have your dream jersey before the day of the match.
Living Facilities
If you buy a football shirt online, the site organizes how you get it across its channels. This is known as shipping. No matter where you are, the delivery takes the shirt straight to you and within time constraints. If you were all concerned about getting the shirt after you had bought it, you need not worry because delivery is just right for you.
Improved Printing Choices
Football shirts come in different shapes and designs. If you want to look different from everyone else in a particular way, you'll get that. Please contact the website management team, send them the specifications and print the jersey as you need it. After you have personalized your jersey, you will look special and impressed. You will have a money back policy if the exact way you wished your jersey was not printed.
#CheapSoccerJerseysChina, #ReallyCheapSoccerJerseys, #ChinaFootballJersey, #ReplicaSoccerJerseysChina, #FootballJerseyLowPrice, #ChinaSoccerJersey, #ReplicaFootballJerseys
Explore 007 vibe on Omega Seamaster Diver Line
Whenever it refers to spectacular and unique limited edition models, few brands do better than Omega. In particular, the Seamaster line has seen a range of spectacular special models in recent years, particularly those based on its long association with James Bond films. The limited edition Seamaster 300M 007 James Bond On Her Majesty's Secret Service, launched in September 2019, was especially prolific in this distinctive portion of the Omega lineup. Its distinctive rifled-barrel dial and subtle nodes of Bond tradition have already spawned a series of yellow gold spinoffs, as well as a seven-piece solid platinum limited edition in the 2019 Nieman Marcus holiday catalog, which also included the custom Aston Martin DBS Superleggera by Bond actor Daniel Craig. Needless to say, when Omega sets out to build a 007 inspired Seamaster, the results are always scandalous. For the next move of the brand, the latest Omega Seamaster Diver 300M James Bond Numbered Version in Platinum Gold adds a couple of appropriately secret new references to the world's favorite spy while secretly adding innovative new case content.
There's not anything that seems outwardly fresh about the 42mm case of the new James Bond Numbered Version at first inspection, but there's some cutting-edge material science at play below the surface. Most precious metals, particularly gold, are notoriously soft materials to be used. As a consequence, gold appears to scratch or tooth even more quickly than stainless steel, for example. Creating a hard-wearing, robust sports watch out of material has always been a bit of a paradox, with gold iterations by divers like the Seamaster series serving more as conspicuous displays of riches than as engineering feats. For a bona fide globe-trotting action hero like James Bond, however, soft and flashy metal is simply not up to the task. But if the same soft gold is applied as an alloy to even more precious platinum, something unexpected occurs. Platinum-gold alloys have the potential to be phenomenally durable and scratch-resistant, with certain newly produced combinations of alloys showing scratch resistance and toughness similar to diamonds than other metals, 100 times stronger than high strength steel. Although Omega has recently used this alloy in a handful of limited edition versions, the company itself has been surprisingly quiet about the use of metal. However to our knowledge, Omega is the first brand to use this kind of platinum-gold alloy in watchmaking, and a representative of the brand has indicated that all future Omega platinum models will use this proprietary alloy. As far as the look itself is concerned, it is not too different from pure platinum, with a calm, bright tone that distinguishes itself from the mild warmth of white gold. Topping the familiar Seamaster 300M shape is a glossy bezel inserted in black ceramic accented by a raised diving scale in pure platinum. The engraved plate in the same platinum-gold is numbered individually for each watch. The sapphire caseback is also handled with a special engraving, laser etched with the ornate Bond family coat of arms and inlaid with filament-thin platinum. Of course, the Omega Seamaster Diver 300M James Bond Numbered Version in Platinum Gold, like its more popular stablemates, is rated at 300 meters of water resistance.
The Omega Omega Seamaster Diver 300M James Bond Numbered Version in Platinum Gold essentially follows the formula set out last year's On Her Majesty's Secret Service limited edition, with a more lavish execution. Rather than polished ceramic, the dial is shiny black enamel, and the dramatic 007 spiral barrel pattern is embossed with 18K white gold. This has been a controversial element in past releases, with some fans arguing that it seems too direct or obvious, but the attention to detail in this pattern is commendable in itself. For example, the circular opening at the end of this spiraling design is exactly 9mm wide, the same size as many of James Bond's firearms over the years. The handset and applied indices are both made of white gold, with a distinctive 12 o'clock index that adds chevron and roundels to the traditional style of the Bond family. The white enamel minutes track covers another tiny node from the franchise, as the 7 o'clock marker is replaced by a miniature 007 logo. The last unique Bond-inspired node on the dial is only available in low light, as the 10 o'clock index features a number 50 concealed in its lumen to mark the 50th anniversary of On Her Majesty's Secret Service."
Omega drives the Seamaster Diver 300M James Bond Numbered Version in Platinum Gold with an in-house 8807 coaxial automatic movement. Beyond the signature co-axial escapement, the 8807 also provides more than 15,000 gauss of magnetic resistance and is extensively decorated with Omega's distinctive spiral strip pattern and a signed rotor in its patented Sedna gold alloy. Certified to METAS master chronometer accuracy requirements, the 8807 has a reliable 55-hour power reserve at a 25,200 bph beat rate. The brand adds a final layer of luxury to this model with its strap offerings. The black crocodile leather strap not only conforms beautifully to the case, but the contrast stitching is executed in a fine platinum thread. For a less showy alternative, Omega also includes a black rubber band.
In the true secret agent theme, the Omega Seamaster Diver 300M James Bond Numbered Version in Platinum Gold is surprisingly covered. While the concept itself bears the unmistakable hallmarks of the 007 series, it also serves as a quiet introduction to a groundbreaking new material. Although there is no concrete production cap for this model, it is easy to imagine that production would be very limited on the basis of price alone.
That's all for today. If you are looking for an original as well as replica Omega watches then www.watchlu.com might be the best choice for you. They have a vast collection of watches. Have a visit today!
#ReplicaOmegaWatches, #RolexReplicaWatches, #CheapReplicaWatchesUnder, #HighQualityReplicaWatches